প্রশ্ন : ২১। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা সংক্ষেপে লিখ।অথবা, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা উল্লেখ কর। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য নয় কেন ? Briefly write the best role of United Nations in the liberation war of Bangladesh in 1971

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা সংক্ষেপে লিখ।অথবা, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা উল্লেখ কর। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য নয় কেন ?

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা সংক্ষেপে লিখ।

উত্তর : ভূমিকা : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা ছিল রহস্যজনক। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের জনগণকে নানাভাবে শোষণ ও বঞ্চিত করে আসছিল।

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে যে বাঙালি জাতীয়তাবাদের জন্ম হয় তার বাস্তব প্রতিফলন ঘটে ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে। কিন্তু এ নির্বাচনী রায়কে বানচাল করতে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত থেকে শুরু হয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর লোমহর্ষক, বর্বরোচিত ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞ।

এরই বিরুদ্ধে জ্বলে উঠে পূর্ববাংলার মুক্তিপাগল জনতা, শুরু হয় মুক্তির সংগ্রাম। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা ছিল বিমাতাসুলভ
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা : বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা নিম্নে
আলোচনা করা হলো :

প্রথমত, পৃথিবী থেকে যুদ্ধের ধ্বংসলীলার ভয়াবহতা দূর করে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা, বিশ্বমানবাধিকার এবং মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু অগণতান্ত্রিক ও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা কুক্ষিগত রেখে বাঙালি জনগণের ন্যায্য দাবি প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে পাকিস্তান কর্তৃক নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়ে যাওয়াকে জাতিসংঘ প্রতিবাদ বা ধিক্কার জানায় নি ।

দ্বিতীয়ত, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নারকীয় হত্যাযজ্ঞ শুরু করলেও তা বন্ধ করার জন্য জাতিসংঘ কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করে নি ।

তৃতীয়ত, পাকিস্তানি বর্বর সেনাবাহিনী কর্তৃক মৌলিক মানবিক অধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ কোনো কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করে নি ।

চতুর্থত, মুজিবনগর সরকারের প্রতিনিধিকে জাতিসংঘে মুক্তি সংগ্রামের বিষয়ে কোনো বক্তব্য রাখার সুযোগ দেওয়া হয় নি। কিন্তু পাকিস্তানের সামরিক জান্তার সমর্থক বাঙালি নেতাদের রক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল।

পঞ্চমত, যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে পাকিস্তানের সংকটকালে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় যুদ্ধ বন্ধের জন্য নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব করা হলে তা গ্রহণ করা হয়েছিল। যদিও সোভিয়েত রাশিয়ার প্রদত্ত ভেটো’র ফলে এ প্রস্তাব কার্যকর হয় নি।

উপসংহার : পরিশেষে বলা যায় যে, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা ছিল খুবই দুঃখজনক। কেননা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হলেও পশ্চিম পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক পূর্ব পাকিস্তানে বর্বর হত্যাযজ্ঞ শুরু হলে জাতিসংঘ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো ভূমিকা গ্রহণ না করে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে।

এমনকি পাকিস্তানি সমর্থক প্রতিনিধিকে জাতিসংঘে বক্তৃতা দানের সুযোগ দেওয়া হলেও বাংলাদেশ প্রতিনিধিকে অর্থাৎ মুজিবনগর সরকারের প্রতিনিধিকে সেই সুযোগ দেওয়া হয় নি ৷ সুতরাং বিশ্বমানবতা ও বিশ্বম৷নবাধিকার প্রতিষ্ঠার পতাকাবাহী জাতিসংঘ বাংলাদেশের নির্যাতিত অধিকারহারা জনগণের বিপক্ষে নির্লজ্জ ও দুঃখজনক ভূমিকা পালন করেছিল –একথা বলা ভুল হবে না ।

মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা
মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস PDF :

দয়া করে ১ মিনিট অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষন এর মধ্যে আপনাকে ডাউনলোড পেইজ এ নিয়ে যাওয়া হবে। আপনাকে নিয়ে যাওয়ার পর আপনাকে হবে এই পেইজে ডাউনলোড লিংক দেওয়া হবে তাই ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন। ধন্যবাদ। আরো অন্যান্য বই গুলো নেওয়ার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ধন্যবাদ আপনাকে দয়া করে ১ মিনিট অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষন এর মধ্যে আপনাকে ডাউনলো

বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ – উইকিপিডিয়া

Read More ??

আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য নয় কেন ?

মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তবে এটি উল্লেখযোগ্য হয়নি কারণ:

  1. প্রধানত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির প্রতি জন্য একক সামর্থ্য: মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের জন্য জাতিসংঘের সামর্থ্য কম ছিল, কারণ দক্ষিণ এশিয়ার এই সময়ে তাদের নজরকে আসলে ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষ ধরা করেছিল। জাতিসংঘের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের শান্তি এবং সুরক্ষা সংরক্ষণ করা।
  2. পাকিস্তানের সামর্থ্য: পাকিস্তান যুদ্ধ সময়ে জাতিসংঘের সদস্য এবং আগ্রহী দেশ ছিল, তাই সংগঠনের প্রতি প্রতিক্রিয়া সাবস্ক্রাইব করা হতো। এর ফলে জাতিসংঘের প্রাথমিক প্রচেষ্টা হয়েছিল আন্তর্জাতিক দাবি ও প্রেসাডাল দলের মাধ্যমে পাকিস্তানের নীতিমত পরিবর্তন করা।
  3. অপেক্ষারত সমর্থন: মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে, বাংলাদেশ স্বাধীনতা সংগ্রাম অধিকাংশই একলা লড়াই দিয়েছিল। এ কারণে জাতিসংঘের প্রাথমিক নজরে এই সংগ্রাম প্রাথমিকভাবে সাংঘর্ষিক এবং স্থানীয় সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল।

তবে, পরের দিকে, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং তার উত্থানের পরে, জাতিসংঘের ভূমিকা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে মর্মাহত হয়ে উঠে। এটি পরিস্থিতি ও সামর্থ্য অনুযায়ী বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাংলাদেশের উন্নতি ও সুরক্ষার জন্য কাজ করেছে।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘ

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হত্যামামলার সঙ্গে একত্রিত হয়ে সরকারগুলি অপকর্ম এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের ওপর আশ্বাস দেওয়ার চেষ্টা করলেও তার কার্যকরতা খুবই স্বস্তিত ছিল।

জাতিসংঘ মহাসচিব উ থানাহা বান সার্কারকে পাকিস্তানের মানবাধিকার লঙ্ঘন থেকে বাংলাদেশের মানবাধিকার অবনতির জন্য সমর্থন জানিয়ে দিলেন। তার আদেশে জাতিসংঘের বিশেষ দূতাবাসে তাত্ক্ষণিকভাবে একটি নিউট্রাল অবজারভার গ্রুপ গঠন করা হয়। এই গ্রুপ প্রথমে দক্ষিণ ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষের জন্য বার্তা প্রেরণ করে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট যাহিয়া খানের কাছে।

এর পরে, পাকিস্তান সরকারের ওপর আরও চাপ তৈরি করতে জাতিসংঘের শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃত্বে সম্প্রতি গঠিত হওয়া একটি উচ্চ স্তরের প্রতিবেদন জারি করা হয়। এই প্রতিবেদনে পাকিস্তানের অত্যাচার এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সমর্থন জাতিসংঘের নিরাপত্তার আলোকে প্রতিবেদনের আলোকে উল্লেখ করা হয়।

এছাড়াও, জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বিশেষ পরামর্শ এবং সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রয়াস সমর্থিত হয়েছিল। এই প্রয়াসের ফলে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে।

মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা
মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা

জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনের প্রাসঙ্গিকভাবে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট আছে:

  1. মানবাধিকার ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে: মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অত্যাচার ও মানবাধিকারের লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের নারামধ্যমে বাংলাদেশের পক্ষ নিয়ে দাবি করা হয়েছিল। জাতিসংঘের এই সমর্থনের ফলে বীরগঙ্গা মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশে স্বাধীনতা অর্জন করে।
  2. নিরাপত্তা ও শান্তির উদ্দেশ্যে: জাতিসংঘের পক্ষ থেকে মানবাধিকারের সমর্থনের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে শান্তি এবং নিরাপত্তা সাধারণ লোকের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। জাতিসংঘের সমর্থনের ফলে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের পর শান্তি ও নিরাপত্তা স্থাপন হয়েছিল।
  3. সামাজিক ও আর্থিক সহায়তা: জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সমর্থনের পর আরও বেশি বিস্তারিত সামাজিক এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছিল। এটি ভিত্তিতে বাংলাদেশের প্রস্তুতি ও পুনর্নির্মাণে মূলতঃ গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
  4. শান্তি সম্প্রসারণ: মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশে প্রাণঘাতী দ্বন্দ্বে নাস্তিক ও ধর্মীয় সংঘাতের মধ্যে একটি শান্তিপ্রিয় পরিবেশ স্থাপন করা জরুরি ছিল। জাতিসংঘের মাধ্যমে এই প্রস্তাব সমর্থন করা হয়েছিল এবং এর ফলে শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল।
  5. বাংলাদেশের স্থায়িত্ব: মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের স্থায়িত্ব ও অবনতির জন্য জাতিসংঘের সহায়তা প্রয়োজন ছিল। এটির মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক স্থিতি সুধারা হতো এবং দেশটি গতি লাভ করত।
  6. পালিত শরণার্থী ও বিশেষ অবস্থানের সহায়তা: মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশে অনেকেই হুমকি ও জনগণের নিয়ে বিশেষ অবস্থা অনুভব করতেন। জাতিসংঘের মাধ্যমে এই শরণার্থীদের সহায়তা করা হয়েছিল এবং তাদের পালিত করার চেষ্টা করা হয়েছিল।
  7. অবশ্যই, এই বিষয়ে আরও কিছু অংশ নিয়ে লিখা যায়:
  8. মানবিক সহায়তা: সংঘটিত যুদ্ধের সময়ে অগ্রাধিকার হারিয়ে ভাগ্যবশত বিপরিত পক্ষের নাগরিকরা অনেকে তাদের জীবনযাপনের জন্য চারিদিকে উদ্বেগজনক অবস্থা একে অপরে ছাড়ছিলেন। জাতিসংঘের সহযোগিতা পেলে এই অস্থিতিকে অনেকটা উপেক্ষা করা হতো। জাতিসংঘের আগ্রহে, বিভিন্ন অগত্যা সংগঠন এবং সরকারি সহায়তা দলগুলির সমন্বয়ে দায়িত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় সাহায্য প্রদান করা হয়েছিল। মানবিক সহায়তা দিয়ে, জনগণের অসুখ ও অশান্তির অবস্থা স্থিতিশীল করা হতো এবং মানবিক দুর্বলতা নিয়ে চিন্তা ও দক্ষতা বৃদ্ধি হয়েছিল।
  9. আন্তর্জাতিক কূটনীতি: বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক কূটনীতি ব্যবহার করা হয়েছিল দুর্যোগ দূরীকরণ এবং আন্তর্জাতিক সুলহে প্রয়োজন হলে নির্ধারণ করা হতো। তাদের মাধ্যমে, জোটে জোড় এবং কাদেরবাহিনীর সঙ্গে দোষারোপের জন্য আলোচনা করা হতো। এছাড়াও, বাংলাদেশের সংবিধানিক পতাকা জটিলতা সমাধানের জন্য আন্তর্জাতিক দাবি করা হয়েছিল।
  10. শান্তিরক্ষা অপারেশন: বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা অপারেশন প্রারম্ভ হয়েছিল। এই অপারেশন প্রধানতঃ বাংলাদেশের অবিনাশ ও নিরাপত্তা সংরক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী আলোচনা, পরামর্শ এবং অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

এই কারণে, জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সমর্থন এবং সহায়তা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে এবং একটি নতুন দেশ হিসাবে আরও প্রতিষ্ঠিত হয়।

মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা
মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের ভূমিকা

Share post:

Subscribe

Popular

More like this
Related

Class 7 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি Guide Book PDF 2025 Download – Lakhokonthe Education

আজকের ডিজিটাল যুগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT) একটি...

Class 7 গণিত Guide Book PDF 2025 Download – Lakhokonthe Education

গণিত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যা প্রতিটি শ্রেণির শিক্ষার্থীর জন্য...

Class 7 ইংরেজি ২য় পত্র Guide Book PDF 2025 – সহজে ডাউনলোড করুন Lakhokonthe Education ওয়েবসাইট থেকে

বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, ইতিহাস – সকল বিষয়ই ছাত্রদের...

Class 7 বাংলা ২য় পত্র Guide Book PDF 2025 – সহজেই ডাউনলোড করুন Lakhokonthe Education ওয়েবসাইটে

বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় একটি অত্যন্ত...