মুক্তিবাহিনী কারা? অথবা, মুক্তিফৌজ কি ?
মুক্তিফৌজ কি
মুক্তিফৌজ কি শুরুর কথা :
বাংলাদেশের গেরিলা যুদ্ধের প্রক্রিয়া ২৫ মার্চ থেকে শুরু হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে এর কার্যক্রম শুরু হয় ১৫ মে থেকে। এ সময় প্রবাসী সরকার ভারতীয় সামরিক বাহিনীর সহায়তায় মুক্তিযুদ্ধ সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য গড়ে তোলে মুক্তিবাহিনী বা মুক্তিফৌজ। মূলত ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ইউনিটগুলোর সমন্বয়ে বাঙালি সৈনিকদের নিয়ে এই বাহিনী গঠিত হয়। এই বাহিনীর সদস্যসংখ্যা ছিল প্রায় ১৮৬০০ জন । মুক্তিযুদ্ধে এ বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ
অবদান রেখেছে।
মুক্তিফৌজ কি বা মুক্তিবাহিনীর পরিচয় :
বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী যখন বাংলাদেশে নৃশংস গণহত্যা, নারী ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, ধ্বংসলীলা চালায় তখন সারা দেশের কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী প্রভৃতি সর্বস্তরের মানুষ শত্রুর বিরুদ্ধে স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রতিরোধ সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। কোনো প্রশিক্ষণ ও যুদ্ধের পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই অদম্য সাহসে বাংলার নিরীহ মানুষ পাকহানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করে।
দেশ হতে আত্মগোপনকারী আওয়ামী লীগ নেতৃবর্গ ছাত্র, জনতা, ইপিআর, পুলিশ বাহিনী শত্রুর বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করেন। গঠিত হয় মুক্তিফৌজ। একে সম্প্রসারিত করে মুক্তিবাহিনী গঠন করা হয়।
মুক্তিবাহিনীর সদস্যদের গেরিলা পদ্ধতিতে যুদ্ধ করার জন্য ভারতীয় সহযোগিতায় বিশেষ সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় ।
শেষ কথা :
পরিশেষে বলা যায়, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল বাঙালি জাতির জীবনে সর্বাপেক্ষা স্মরণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর অত্যাচার, শোষণ আর বৈষম্যের বিরুদ্ধে পূর্ববাংলায় আপামর জনসাধারণের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার এক চূড়ান্ত ও দুর্বার সংগ্রামই ছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ। যুগ যুগ ধরে বঞ্চিত বাঙালিরা অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় ১৯৭১ সালে।
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস pdf :
Most search and most popular people
best beautiful Place in uk. You can visit here
- Class 7 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি Guide Book PDF 2025 Download – Lakhokonthe Education
- Class 7 গণিত Guide Book PDF 2025 Download – Lakhokonthe Education
- Class 7 ইংরেজি ২য় পত্র Guide Book PDF 2025 – সহজে ডাউনলোড করুন Lakhokonthe Education ওয়েবসাইট থেকে
- Class 7 বাংলা ২য় পত্র Guide Book PDF 2025 – সহজেই ডাউনলোড করুন Lakhokonthe Education ওয়েবসাইটে
- (no title)
অন্যভাব মুক্তি ফৌজ কে সংজ্ঞায়িত করা যায়
মুক্তিফৌজ: একটি বিস্তারিত পরিচিতি
- সূচনা:
- মুক্তিফৌজ হলো ঐ সেনা বা শক্তি যা একটি দেশের স্বাধীনতা অর্জনের লড়াইতে অংশগ্রহণ করে।
- এটি স্বাধীনতা যুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয় এবং জনগণের মোকাবেলায় সাথী হতে পারে।
- ঐতিহ্যবাহী ভূমিকা:
- মুক্তিফৌজের ঐতিহ্যবাহী ভূমিকা রয়েছে বিভিন্ন দেশে, যেগুলি তাদের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য সত্তার কাছে দাবি করতে পারে।
- এই সেনাদের প্রধান উদ্দেশ্য হলো দেশটির বিরোধী বা আক্রমণকারী সেনার বিরুদ্ধে লড়া লড়ে স্বাধীনতা অর্জন করা।
- সমৃদ্ধি:
- মুক্তিফৌজ সামাজিক, রাজনৈতিক, এবং আর্থিক সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে অবদান রাখতে পারে।
- এটি একটি দেশের জনগণের মধ্যে জীবনোপাধি ও মানবাধিকার সংরক্ষণে মাধ্যমিক ভূমিকা পালন করতে পারে।
- সমর্থন এবং প্রতিশ্রুতি:
- মুক্তিফৌজ অনেকবার জনগণের মধ্যে সমর্থন এবং আত্মরক্ষা বৃদ্ধির জন্য একটি উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হয়।
- স্থানীয় মানুষের মাধ্যমে এগুলি প্রতিশ্রুতি করে, তাদের আত্মসমর্থন ও দৃঢ় নিশ্চয়তা উত্তেজন করতে।
- সামরিক বৃদ্ধি:
- মুক্তিফৌজ সামরিক বৃদ্ধি এবং মডার্নাইজেশনে অবদান রাখতে পারে, যা একটি দেশের সুরক্ষা এবং সামরিক ক্ষমতার দিকে এগুলি নজরদার রাখতে সাহায্য করতে পারে।
- সামরিক শক্তির দৃষ্টিকোণ:
- মুক্তিফৌজ একটি দেশের সামরিক শক্তির দৃষ্টিকোণ প্রদান করতে পারে, যা সামরিক সত্তা এবং প্রতিরক্ষার জন্য জোর দিতে সাহায্য করতে পারে।
- জনগণের প্রতি অবদান:
- মুক্তিফৌজ সবসময় জনগণের প্রতি একটি অবদান রাখতে চেষ্টা করে, তাদের মাধ্যমে স্বাধীনতা এবং সুরক্ষা সংরক্ষণ করতে।
- জনগণের সাথে একটি সম্পর্ক তৈরি করে, মুক্তিফৌজ একটি দেশের সোচ্চারে এবং সামাজিক উন্নতির জন্য উদাহরণ স্থাপন করতে পারে।
- শান্তির উদ্দীপন:
- সময়ের সাথে, মুক্তিফৌজ শান্তির প্রসারেও অবদান রাখতে পারে।
- তাদের সক্রিয় সম্মতির মাধ্যমে সান্ত্বনা এবং সুস্থ রাষ্ট্রীয় অবস্থা উত্তেজন করতে পারে এবং সান্ত্বনা স্থাপনে সাহায্য করতে পারে।
- বিশ্ব শান্তি মিশনে অবদান:
- মুক্তিফৌজ অতিসত্তায়িত দুনিয়ার বিভিন্ন অংশে বিশ্ব শান্তি মিশনে অংশ নিয়ে থাকতে পারে।
- এটি বিশ্ব শান্তি এবং সুরক্ষার জন্য কাজ করে এবং বিভিন্ন দেশগুলির সাথে একত্রে কাজ করে তাদের মধ্যে শান্তি এবং বিশ্বসহিত উন্নতি সৃষ্টি করতে পারে।
- জনগণের প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষা:
- মুক্তিফৌজ সময় সময়ে জনগণের মধ্যে শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণে অবদান রাখতে পারে।
- এটি জনগণের মধ্যে জাগরুকতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে এবং তাদের একটি সুস্থ এবং শিক্ষিত সমাজ গড়ে তোলতে পারে।
সমষ্টিতে মুক্তিফৌজের মৌল্যবান অবদানের মাধ্যমে এটি একটি দেশের সৃষ্টিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে এবং বিশ্ব মানবিক সমৃদ্ধির পথে প্রবৃদ্ধি করতে পারে।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ বুঝালে উপরেরটিই যথেষ্ট। কিন্তু ১৯৭১ এর মুক্তিফৌজ না বুঝালে এটি লিখতে পারেন। ধন্যবাদ
