একবার একটি অদ্ভুত প্রাণীর গল্প ঘটে যায়। এটি সিল্ভার বিলি নামক প্রাণী ছিল, যার শরীর পূর্ণতা সিল্ভার রঙে আবদ্ধ ছিল। সিল্ভার বিলি হিমালয়ের গভীর জলাধারে বাস করতে পছন্দ করত। সেখানে তার মধ্যে একটি মৌসুমী বন্যা থাকতেই থাকত। সেখানে জীবন যাপন করতে সিল্ভার বিলি জীবনের পানির প্রয়োজন হয় না, কারণ সে আবদ্ধ হয় হিমালয়ের তরুণ বান্যা কর্মীর উপর বিশ্বাস করে এবং বান্যা থেকে উপভোগ করে তার আকৃতি ও রঙমঞ্চ দেখে।
একদিন একটি কম দূরবর্তী গ্রামে একটি অদ্ভুত সন্নাট ঘটে যায়। একদিন সিল্ভার বিলি হিমালয় ছেড়ে গ্রামের দিকে এগিয়ে চলে আসে। লোকেরা সিল্ভার বিলির বিশ্বাস করতে না পারে এবং তাকে স্বাগত ও আদর্শপূর্ণ সাদর দেয় না। একদিন একজন ছোট ছেলে এসে সিল্ভার বিলিকে অতিথি হিসেবে গ্রামে পাঠানো হয়। সে ছেলেটি বিপদে পড়ে এবং গ্রামের লোকরা সেই ছেলের সাহায্য চাইতে শুরু করে।
ছেলেটি চাইলে অন্য কোন জিনিসে প্রতিষ্ঠা করতে পারত, কিন্তু সে একটি মাটির গল্প বানিয়ে তাকে সাহায্য করতে সাধ্য হয়। সে মাটি হাতে ধরে নিজের নির্মিত ছোট চতুষ্পাদ গৃহে গিয়ে গ্রামের লোকদের কাছে ছেলের দেখানো পরিবেশ বিষয়ক কথা শোনায়। ছেলেটি তাদের বলল, “দেখুন, আমি এই ছোট মৃত্যুদন্ড গৃহের মধ্যে এই মাটিতে বন্যার আকৃতি এবং রঙমঞ্চের ছবি দেখতে পাই। আমি মনে করি সেটি খুব মজাদার!”
গ্রামের লোকরা ছেলের এই আবিষ্কার অত্যন্ত আশ্চর্য এবং সুন্দর মনে করে। তাদের মাঝে সিল্ভার বিলি প্রবেশ করে এবং ছেলের বিপদ থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। সবাই সিল্ভার বিলির উপর বিশ্বাস করতে শুরু করে এবং তার মজার গল্প বিশ্বাস করতে পারে। সিল্ভার বিলি এবার গ্রামের হিরো হয়ে উঠে ও সবার প্রিয় হয়। গ্রামে সে একটি বিদেশি ভাষা শিখে তাদের সাথে কথা বলতে পারে এবং তাদের কাছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে অদ্ভুত জ্ঞান সংগ্রহ করে।
এভাবেই সিল্ভার বিলি একটি মজার গল্প সৃষ্টি করে এবং সেই গ্রামে জীবন যাপন করে, যেখানে এর উদ্ভাসিত কর্মকাণ্ড ও উদ্ভুত শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক জ্ঞান সবাইকে সহজেই অবগত করার সুযোগ প্রদান করে। এটি হৃদয়ে মজা ও আবিষ্কারের আগ্রহকে উদ্বেগ করে এবং আমাদেরকে জানতে উদ্দীপনা দেয় যে আমাদের পরিবেশে কতগুলো অদ্ভুত জিনিস আছে যা আমাদের সবাই খুজে পেতে পারি।